Religion & Spirituality

"তাযকেরাতুল আউলিয়া অলীগণের জীবনী ও কারামাত" বইটি অলীগণের প্রখ্যাত আওলিয়ার, তাযকেরাতুল আউলিয়া এর জীবনী ও আধ্যাত্মিক কারামাতের উপর ভিত্তি করে। এই বইটি তাঁর জীবনী, উক্তি, ও বিশেষত আউলিয়া প্রতিষ্ঠানের অসাধারণ কারামাতিক ঘটনাগুলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে। তাঁর জীবন ও উপদেশ মাধ্যমে পাঠকদেরকে আত্মবিশ্বাস এবং ধর্মীয় পথে প্রচুর উত্তেজনা এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প" বইয়ের কিছু কথা:
পৃথিবীর ১৩ জন বিখ্যাত মানুষ। তাঁরা কেউবা ছিলেন খ্রিস্টান কেউ ইহুদী আর কেউবা হিন্দু। তাঁরা ফিরে এসেছেন চিরশান্তির পথ ইসলামে। তাঁদের এই জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না। তাঁদের ইসলামে ফিরে আসার এই জার্নি নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে ‘দ্যা রিভার্টস: ফিরে আসার গল্প’ বইটি।
আফগান যুদ্ধ কাভার করতে এসে তালেবানদের হাতে ধরা পড়লেন এক নারী সাংবাদিক।
অন্যদিকে, ফিলিস্তিনের গাজায় এসে আটকে গেলেন এক ব্রিটিশ তরুণী। তারপর কী হলো তাদের?
একজন খ্রিস্টান পাদ্রী, একজন ধার্মিক বৌদ্ধ, অনুশাসন মানা একজন হিন্দু যুবক আর মামার আমন্ত্রনে ফিলিস্তিনে ঘুরতে আসা পোলান্ডের এক ইহুদী তরুণ। চার ধর্মের চারজন। কেমন করে পাল্টে গেলেন সবাই?
বাবরি মসজিদ নিজ হাতে ভেঙেছেন বলবির সিং। এক সময়ে যা নিয়ে অনেক গর্ববোধ করতেন। কিন্তু তার মনে কীসের এত ব্যথা আজ? বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়া হাত আজ কেন মসজিদ গড়ার কাজে ব্যস্ত?
লন্ডনের বুকে বেড়ে ওঠা তিন যুবক। টাকা-পয়সা, অর্থ-বিত্ত, খ্যাতির কোন অভাব নেই। তবুও শান্তি নেই মনে। শান্তির আশায় কত কী করে গেলেন! পেয়েছিলেন কী?
আধুনিক আমেরিকার দুজন মানুষ। একজন অবিশ্বাসী নাস্তিক। অন্যজন সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের স্বপ্নে বিভোর। দুজনের জীবনে নাটকীয় পরিবর্তন এল। কিন্তু কী করে?
MTV চ্যানেলের বিশ্ববিখ্যাত এক উপস্থাপিক। পুরো ইউরোপের ঘরে ঘরে পরিচিত মুখ। একদিন দেখা হলো, পাকিস্তানের বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার ইমরান খানের সাথে। তারপর?
‘দ্যা রিভার্টস' বইয়ের সূচিপত্র ১. বন্দি থেকে মুসলিম- ইভান রিডলি
২. আমি ইউসুফ এস্টেস বলছি- ইউসুফ এস্টেস
৩. আসুন বলি ‘আলহামদুলিল্লাহ’- লরেন বুথ
৪. জীবনের মানে খুঁজতে গিয়ে- আব্দুর রহিম গ্রীন
৫. রহস্যময় কুরআন- ড. জেফরি ল্যাং
৬. বৌদ্ধ থেকে আলাের পথে- হুসাইন ইয়ি
৭. মসজিদ ভাঙা হাত আজ মসজিদ গড়ার কারিগর- মােহাম্মদ আমির
৮. শৈলেশের গল্প- সালাহ উদ্দিন প্যাটেল
৯. পথহারা এক মুসাফির- ইউসুফ চেম্বার
১০. কমিউনিজমের হাত ধরে- ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপস
১১. মক্কার পথে- মুহাম্মাদ আসাদ
১২. এক পপ স্টারের আত্মকাহিনি- ইউসুফ ইসলাম
১৩. MTV থেকে মক্কা- ক্রিসটিন বেকার

"ইনসাইড ইসলাম" বইটি বাংলাদেশের প্রখ্যাত লেখক এবং ইসলামিক বিদ্যালয়ের প্রধান মুফতি আব্দুল ওয়াহিদ এর লেখা। এই বইটি ইসলামের বিভিন্ন দিকে প্রবেশ করে, ধর্মের নৈতিকতা, বিশ্বাস, ও অনুষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পাঠকদের একটি আধুনিক বোঝার অনুভূতি দেয়। এটি ইসলামের মৌলিক বিধান, মূল ধারণা, ধর্মীয় কর্তব্য, এবং ইসলামের মূল প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে।

মুফতি আব্দুল ওয়াহিদের স্পষ্ট ও সহজবোধ্য ভাষায়, বইটি জটিল ধারণাগুলি উপস্থাপন করে এবং ইসলাম নিয়ে সাধারণ মিথভ্রমাদির সঙ্গে পরিচিতি করে। "ইনসাইড ইসলাম" মুসলিমদের তাদের ধর্মের জ্ঞান বৃদ্ধি করার জন্য এবং ইসলাম সম্পর্কে অনিন্দ্য প্রস্তুতি সরবরাহ করার লক্ষ্যে লিখা হয়েছে। এটি সাধারণ পাঠকদের ইসলামের অনুভূতি এবং মূল বিষয়ে সঠিক ধারণা প্রদান করে এবং ধর্মীয় সমস্যাগুলির নিকট প্রান্তিক অনুসন্ধানের জন্য প্রোত্সাহিত করে।

"সবার উপরে ঈমান" হলো একটি আলোচনাত্মক এবং প্রেরণাদায়ক বই, যেখানে মুসলিম ব্রাদারহুডের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই বইতে লেখকদের প্রতিটি অধ্যায়ে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেখা যায়, যা পাঠকদেরকে ধরা দিয়ে দেয় মুসলিম সমাজের গভীর মূল্যবান বিষয়গুলির সাথে সংস্কৃতি, সাহিত্য, ধর্ম এবং নীতি নয়ন মিলিয়ে।

ইসলামী ঐতিহ্যে, জান্নাতকে চিরন্তন আনন্দ এবং সুখের স্থান হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছে, যেখানে বিশ্বাসীরা তাদের প্রিয়জনদের সাথে পুনরায় মিলিত হয় এবং অকল্পনীয় আনন্দ দেয়। ইসলামিক গ্রন্থে জান্নাতের বর্ণনায় এর সৌন্দর্যের উপর জোর দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে রসালো বাগান, প্রবাহিত নদী এবং বিলাসবহুল প্রাসাদ যা মূল্যবান রত্ন দ্বারা সজ্জিত। এটি এমন একটি জায়গা যা ব্যথা, কষ্ট এবং পার্থিব ঝামেলা থেকে মুক্ত, যেখানে বিশ্বাসীরা তাদের বিশ্বাস, ভাল কাজ এবং আল্লাহর আনুগত্যের জন্য পুরস্কৃত হয়।

"পর্দা ফ্যাশন নয় ইবাদাত" বইটি একটি ধর্মীয় গ্রন্থ, যা মুসলিম সমাজের পর্দার মহত্ত্ব এবং ইসলামী ধর্ম ও শরীয়া অনুসারে পর্দার ব্যাপারে আলোচনা করে। বইটি মুসলিম মহিলাদের পর্দার ব্যবস্থা এবং সুন্দরতা সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর সহিত তথ্য ও পরামর্শ প্রদান করে। এটি পাঠকদের ইসলামিক শরীয়া এবং সংস্কৃতির সঠিক বোধ এবং ব্যক্তিগত ধার্মিক উন্নতির পথ প্রদর্শন করে। বইটি পর্দার ব্যবস্থার প্রতি মুসলিম মহিলাদের বিশ্বাস এবং সম্মান প্রতি প্রেরণা করে, যা বিভিন্ন সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সূচনা এবং মানবিক মানবিক আবহাওয়ায় একত্রিত করে।

ইসলামী জীবনব্যবস্থায় হাদীসের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এই হাদীসই হলো আল কুরআনের বাস্তব রূপ এবং বিস্তারিত ব্যাখ্যা। এটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন দর্পন এবং শরী‘আতের দ্বিতীয় মূল ভিত্তি। হাদীস ব্যতীত কুরআন বুঝা এবং বাস্তবায়ন করা অসম্ভব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বক্তব্য ও কর্ম-পদ্ধতির মাধ্যমে এগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন, যা হাদীসসমূহে সংরক্ষিত আছে। ঠিক এ কারণেই, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যমানা থেকে অদ্যবধি সর্বযুগে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে উম্মতের উলামাগণ কুরআন চর্চার সমান গুরুত্ব দিয়েই হাদীস চর্চা করেছেন। এর সংকলন, সংরক্ষণ ও প্রসারে বিরামহীনভাবে নিজেদেরকে নিয়োজিত রেখেছেন। তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল হিসেবেই মুসলিমরা পেয়েছে সহীহ বুখারী, মুসলিম, মুয়াত্তা মালেক, সুনান আবূ দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ, মুসনাদে আহমাদ ইত্যাদির মতো বিশ্ববিখ্যাত, সর্বজনসমাদৃত হাদীসের সংকলনসমূহ। আল্লাহ তাঁদেরকে এবং তাদের মেহনতকে কবুল করুন। আমাদের আলোচ্য ‘রিয়াদুস সালেহীন’ গ্রন্থটি হাদীসের তেমনই একটি সংকলন। সংকলক ইমাম মুহিউদ্দিন আবূ যাকারিয়া ইয়াহইয়া আন্-নববী ছিলেন তাঁর সময়কার শ্রেষ্ঠতম আলেম। সহীহ মুসলিমের ব্যাখ্যায় তাঁর রচিত ‘আল মিনহাজ’ গ্রন্থখানা সমগ্র মুসলিম বিশ্বে এতটাই গ্রহণযোগ্যতা ও খ্যাতি লাভ করেছিল যে, বিশ্বজোড়া মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁকে এ জন্য ‘মুহিউদ্দিন’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ‘রিয়াদুস সালেহীন’ নামক হাদীস সংকলনটি ইমাম নববীর আরেকটি অমর কীর্তি। সিহাহ সিত্তাহ-সহ অপরাপর হাদীস গ্রন্থসমূহ থেকে বিশুদ্ধ হাদীস বাছাই করে তিনি গ্রন্থটি রচনা করেছেন এবং ফিকহী বিন্যাস অনুযায়ী এর পরিচ্ছদসমূহ সাজিয়েছেন।

"গরীবে নেওয়াজ খাজা মঈনুদ্দিন হাসান চিশতী(র.)" একটি বাংলা ভাষার অনুবাদক। তিনি ইসলামী বিষয়বস্তুর একজন গবেষক এবং লেখক ছিলেন। তার লেখা বইগুলো ইসলামী ধর্ম, ইসলামী ইতিহাস, ইসলামিক সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেন। তার বইগুলো প্রশিক্ষণের এবং বিজ্ঞানী প্রশিক্ষণের সাথে ইসলামী বিষয়বস্তু নিয়ে অনুসন্ধান ও মন্থনের সুযোগ প্রদান করে। গরীবে নেওয়াজ খাজা মঈনুদ্দিন হাসান চিশতীর বইগুলো বাংলাদেশে ইসলামিক ধর্মের বিভিন্ন বিষয়ে জনগনের সচেতনতা ও আগ্রহ বৃদ্ধি করেছে।

"তালীম ও তাযকিয়া (১-১০ খণ্ড একত্রে)" একটি বুদ্ধিমত্তা ও আত্মবিশ্বাসের উন্নতির জন্য একটি অদ্ভুত গ্রন্থ। এই গ্রন্থে প্রকাশিত সকল খণ্ডে একসাথে সমাহারিত করা হয়েছে, যা পাঠকদের একত্রে ধার্মিক শিক্ষা ও আধ্যাত্মিক উন্নতির পথে পরিচালিত করে। এই গ্রন্থে প্রতিটি খণ্ডে মূলত তালীম ও তাযকিয়া এই দুটি বিষয়ে অধ্যয়নের মাধ্যমে পাঠকদের বুদ্ধিমত্তা ও চরিত্র উন্নতির মার্গদর্শন দেওয়া হয়েছে।

আজকের এই অস্থির সময়ে যখন নন-ইসলামিক ও এন্টি-ইসলামিক শক্তিগুলো মডার্ণ টেকনোলোজির সুবিধাকে পুরোমাত্রায় কাজে লাগিয়ে ইসলামের মর্মমূলে আঘাত হানার চেষ্টা করছে, নানমূখী আগ্রাসনের তোপে মুসলিমরা যখন আত্মপরিচায় হারিয়ে দিশেহারা হয়ে যাচ্ছে, তখন নিজেদের প্রায় হারিয়ে ফেলা ব্যক্তিসত্তা বিনির্মাণে এই বইটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে, ইনশাআল্লাহ।

"মাআল মুস্তফা" হলো একটি বাংলা ধর্মীয় বই, যা মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনচরিত্র, উপদেশ, সহাবীদের কথাবার্তা, এবং ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করে। এই বইটি মুসলিম সমাজের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ, যা তাদের ইসলামী ধর্ম এবং জীবনযাপনের সঠিক মার্গনির্দেশনা প্রদান করে। বইটি প্রধানত মুসলিম প্রতিষ্ঠান, ইমাম, মুসলিম শিক্ষকদের এবং ইসলামিক প্রবণতাবান্ধবদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বইটি ইসলামী জীবনযাপনের নির্দেশনা ও অনুসরণের উপকারিতা নিয়ে চর্চা করে।

"ইসলামের জন্ম ও মৃত্যু" হলো একটি ধর্মীয় বই, যা ইসলামের উৎপত্তি এবং শেষ নিয়ে আলোচনা করে। এই বইতে ইসলামের উত্থানের প্রারম্ভিক অধ্যায় থেকে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতার বিভিন্ন দিক, ইসলামী প্রধান তথ্য ও ঘটনাগুলি সংক্ষেপে বর্ণনা করা হয়েছে। বইটি প্রাথমিকভাবে ইসলামের প্রবর্তক, ইসলামী সমাজের উৎপত্তি এবং ধর্মীয় উন্নতির উদ্দেশ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি ধর্মীয় পথে একটি উদাহরণমূলক গ্রন্থ এবং ইসলাম ধর্মের ভারসাম্য ও মূল্যবান তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি।

এই বইটি মূলত রমজান মাস নিয়ে লেখা।

পূর্বকথা পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় গৌতম বুদ্ধের ওপর গ্রন্থের অভাব নেই। তবে কোন কোন গ্রন্থ ধারাবাহিক ও পূর্ণাঙ্গ নয়। আবার গৌতম বুদ্ধকে অলৌকিকতার মােড়কে জড়িয়ে কেহবা ঈশ্বরতুল্য আবার কেহবা দেবতুল্য হিসেবে চিত্রিত করেছেন। এসব গ্রন্থে মানবীয় বুদ্ধকে খুব কমই দেখা যায়। ভারতীয় ভূখণ্ডের লেখকেরা বুদ্ধের নামের পাশে দেব কথাটি জুড়ে দিয়ে নামটাও বিকৃত করেছেন। অথচ বুদ্ধ প্রথম থেকে বলে আসছেন তিনি দেবতা নন, তিনি মানুষ। সাধনা ও গবেষণা করে বুদ্ধত্ব লাভ করেছেন। সিদ্ধার্থ গৌতম রাজ সিংহাসন ত্যাগ করে সাধারণ মাটির মানুষের সঙ্গে মিশে গিয়েছিলেন।

প্রিয় পাঠক! আল্লাহ রব্বল আলামীন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে মেহনতের এক বিশাল ময়দান দিয়ে পাঠিয়েছেন। যে মেহনতের ধারা বিশ্বব্যাপী অব্যাহত রাখা হয়েছে কেয়ামত পর্যন্ত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে নবুওয়াতের সময়সীমা দেয়া হয়েছে খুবই অল্প পরিসরের। কিন্তু বন্ধুগণ! তাঁর মেহনতের ময়দান প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে কেয়ামত পর্যন্ত। কেয়ামত পর্যন্তই এই মেহনতের গতিময়তা সজীব- প্রাণবন্ত হয়ে সারা বিশ্বকে করবে প্রাণিত। কারণ, তিনি নিরলস মেহনত করে তৈরী করেছেন এক যােগ্য উম্মত।

বইটিতে মুসলীম ইতিহাসের বিভিন্ন সাহাবীদের জীবন চিত্র সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বইটি পড়লে সাহাবীদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স) এর জীবনী।

একটি ইসলামিক ধর্মনির্ভর আইন ও নীতির সমষ্টি যা মুসলিম সম্প্রদায়ের জীবনের বিভিন্ন বিষয়ে নির্দেশনা দেয়। এটি কোরআন এবং হাদিস থেকে উদ্ধৃত আইনী ও নীতির সূত্রে নির্ধারিত হয়, এবং সারা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়ে বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক বিষয়ে প্রযুক্ত হয়েছে। শারীয়াতের অনেক বিষয়ে বিভিন্ন মতামত এবং প্রকার থাকতে পারে, এবং প্রতিটি মুসলিম দেশে এটির প্রয়োগের পদ্ধতি ও উদ্দেশ্য বিভিন্ন হতে পারে। কিছু দেশে শারীয়াত আইনের কোন আইনি প্রয়োগ করা হয়, যদিও অনেক দেশে শারীয়াত আইন ধর্মনির্ভর বা এটির প্রয়োগ সামাজিক এবং রাজনৈতিক নীতি পর্যালোচনা করা হয়।

‘সফলতা অর্জনে কোরআন-হাদিসের নির্বাচিত হাজার বাণী’ বইটি মূলত মানব জীবনে সফলতা অর্জনের পথ প্রদর্শক হিসেবে রচিত হয়েছে। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে যে কেউ এ বইটি অধ্যয়ন করলে এবং সেমতে জীবন পরিচালনা করলে অবশ্যই সফলতার চূড়ায় উঠা সম্ভব—এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। বইটিতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ঐশী গ্রন্থ আল-কোরআনের পাঁচ শতাধিক আয়াত এবং মহামানব বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা (সা.)-এর পাঁচ শতাধিক হাদিস উপস্থাপন করা হয়েছে। আল কোরআন হচ্ছে রোজ কেয়ামত পর্যন্ত সমগ্র মানব জাতির জন্য একটি সম্পূর্ণ জীবন বিধান। অপরদিকে একজন খাঁটি মুসলমান হওয়ার জন্য মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর হাদীসসমূহ মানব জীবনে বাস্তবায়ন করা অত্যন্ত জরুরী।

এর মূল বিষয়টি সংকটকে বৃদ্ধি এবং রূপান্তরের সুযোগ হিসাবে দেখার ধারণাকে ঘিরে আবর্তিত হয়। বইটি সম্ভবত অন্বেষণ করে যে কীভাবে ব্যক্তিরা তাদের জীবনে চ্যালেঞ্জ, বিপত্তি এবং প্রতিকূলতাগুলিকে ইতিবাচক মানসিকতা অবলম্বন করে এবং কঠিন পরিস্থিতি থেকে উদ্ভূত পাঠ এবং সুযোগগুলি গ্রহণ করে নেভিগেট করতে পারে। এটি পাঠকদের স্থিতিস্থাপকতা গড়ে তুলতে, প্রতিকূলতার মধ্যে অর্থ খুঁজে পেতে এবং শেষ পর্যন্ত সংকটকে আশীর্বাদে পরিণত করতে সাহায্য করার জন্য ব্যবহারিক কৌশল, অনুপ্রেরণামূলক উপাখ্যান এবং প্রতিফলন অফার করতে পারে।

চরিত্র গঠনের উপায়। অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি কথা। চরিত্রের নৈতিক ভিত্তির উপর মজবুত থাকার মাধ্যমে এটি অর্জন করা যায়। চরিত্র আপনা-আপনি উন্নত বা অনুপম হয় না। এর জন্য অধ্যবসায় ও চর্চার প্রয়োজন হয়। প্রত্যেক মুসলিমকে কুরআন-সুন্নাহ থেকে অনুপম চরিত্রের জন্য অর্জনীয় ও বর্জনীয় উপাদান সম্পর্কে জানতে হয় এবং জীবনের সর্বক্ষেত্রে তা চর্চা করতে হয়।

নৈতিক অবক্ষয়ের সয়লাবে আমাদের বর্তমান সমাজের প্রায় সর্বক্ষেত্র ডুবে আছে। বিশেষ করে তরুণ সমাজের মাঝে চারিত্রিক ও মানবিক মূল্যবোধের সঙ্কট প্রকট রূপ ধারণ করেছে। পারিবারিক ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যথাযথ নৈতিক শিক্ষা ও চর্চার মাধ্যমে জাতির ভবিষৎ কর্ণধার এই তরুণ-তরুণীদের আদর্শিকভাবে গড়ে তোলা অপরিহার্য।
উন্নত নৈতিক চরিত্রের শ্রেষ্ঠতম নমুনা হলেন, আমাদের প্রিয়নবী রাসূলুল্লাহ (স)। মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবিবের মাঝে ইনসানিয়াতের জন্য প্রয়োজনীয় ও গ্রহণযোগ্য সবটুকু বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলি পরিপূর্ণভাবেই দিয়েছিলেন। অন্যদিকে অকল্যাণ ও ক্ষতিকর যাবতীয় দোষ-ত্রুটি থেকে তিনি ছিলেন সর্বতোভাবে পবিত্র। আর এ জন্য মানবজাতির সার্বিক কল্যাণ ও সাফল্যের জন্য আল্লাহ তাআলা আখেরি নবী মুহাম্মদ (স)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন।

কুরআন, প্রায়শই পবিত্র কুরআন নামে পরিচিত, এটি ইসলামের মূল ধর্মগ্রন্থ, বিশ্বব্যাপী এক বিলিয়নেরও বেশি মুসলমানের দ্বারা সম্মানিত। এটি একটি গভীর সাহিত্যিক মাস্টারপিস, যা শাস্ত্রীয় আরবি গদ্যে রচিত, এবং এর কাব্যিক শৈলী, বাগ্মিতা এবং অর্থের গভীরতার দ্বারা আলাদা। এর ধর্মীয় তাৎপর্যের বাইরেও, কুরআন তার ভাষাগত এবং সাহিত্যিক শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও অধ্যয়ন করা হয়, যা আরবি সাহিত্য ও কবিতাকে কয়েক শতাব্দী ধরে প্রভাবিত করে। এর শ্লোকগুলি ধর্মতত্ত্ব, ইতিহাস, ব্যক্তিগত আচরণের নির্দেশিকা এবং নৈতিক শিক্ষা সহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর স্পর্শ করে, যা মানুষের অবস্থা এবং অস্তিত্বের প্রকৃতির অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। কুরআন সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত সীমানা অতিক্রম করে মুসলিম ও অমুসলিমদের জন্য আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা, জ্ঞানার্জন এবং অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করে চলেছে।

কুরআন, প্রায়শই পবিত্র কুরআন নামে পরিচিত, এটি ইসলামের মূল ধর্মগ্রন্থ, বিশ্বব্যাপী এক বিলিয়নেরও বেশি মুসলমানের দ্বারা সম্মানিত। এটি একটি গভীর সাহিত্যিক মাস্টারপিস, যা শাস্ত্রীয় আরবি গদ্যে রচিত, এবং এর কাব্যিক শৈলী, বাগ্মিতা এবং অর্থের গভীরতার দ্বারা আলাদা। এর ধর্মীয় তাৎপর্যের বাইরেও, কুরআন তার ভাষাগত এবং সাহিত্যিক শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও অধ্যয়ন করা হয়, যা আরবি সাহিত্য ও কবিতাকে কয়েক শতাব্দী ধরে প্রভাবিত করে। এর শ্লোকগুলি ধর্মতত্ত্ব, ইতিহাস, ব্যক্তিগত আচরণের নির্দেশিকা এবং নৈতিক শিক্ষা সহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর স্পর্শ করে, যা মানুষের অবস্থা এবং অস্তিত্বের প্রকৃতির অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। কুরআন সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত সীমানা অতিক্রম করে মুসলিম ও অমুসলিমদের জন্য আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা, জ্ঞানার্জন এবং অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করে চলেছে।

"কোরান শরিফ: সরল বঙ্গানুবাদ" হলো বঙ্গানুবাদিত কোরানের একটি সুসংগঠিত ও সরল সংস্করণ। এই বঙ্গানুবাদে কোরানের মূল পাঠ ব্যাখ্যাসহ অনুবাদ করা হয়েছে যা সাধারণ মানুষের জন্য সহজবোধ্য এবং বোধগম্য হয়েছে। এই বঙ্গানুবাদে প্রতিটি আয়াতের সংক্ষেপ মানের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে যাতে পাঠকরা প্রায়েই সমস্যার সমাধান পেতে সক্ষম হয়।

ইসলামের চূড়ান্ত বার্তাবাহক হিসেবে সম্মানিত নবী মুহাম্মদ ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে আরবের মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। ৪০ বছর বয়সে, তিনি ফেরেশতা গ্যাব্রিয়েলের মাধ্যমে আল্লাহর (ঈশ্বরের) কাছ থেকে প্রত্যাদেশ পেতে শুরু করেন, যা প্রায় ২৩ বছর ধরে চলতে থাকে এবং পরে ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ কুরআনে সংকলিত হয়। মুহাম্মদ একেশ্বরবাদ প্রচার করেছিলেন, এক ঈশ্বরের উপাসনার উপর জোর দিয়েছিলেন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার, সহানুভূতি এবং নৈতিকতার প্রচার করেছিলেন। তিনি মক্কায় কুরাইশ উপজাতির নিপীড়ন এবং বিরোধিতার সম্মুখীন হন কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৬২২ খ্রিস্টাব্দে মদিনায় চলে যান, যা হিজরা নামে পরিচিত, ইসলামী ক্যালেন্ডারের সূচনা করে। মদিনায়, মুহাম্মদ ইসলামী নীতির উপর ভিত্তি করে একটি সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরে মক্কা জয় করে ফিরে আসেন। তিনি ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে মারা গিয়েছিলেন, এমন একটি উত্তরাধিকার রেখে গিয়েছিলেন যা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ অনুসারীদের বিশ্বাস, সংস্কৃতি এবং ইতিহাসকে রূপ দিয়েছে। ইসলাম, তার শিক্ষা এবং কুরআনের উপর প্রতিষ্ঠিত, আল্লাহর ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণের উপর জোর দেয় এবং প্রার্থনা, উপবাস, দাতব্য এবং মক্কায় তীর্থযাত্রার মতো অনুশীলনগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে।

"দ্য লিডারশিপ অব মুহম্মদ" বইটির সূচিপত্রঃ ভূমিকা বনি সা'দের কালাে তাঁবুতে মেষপালক ক্যারাভান লিডার মরুভূমির বাসিন্দা মুহম্মদ ‘বিশ্বস্ত একজন’ কষ্টের ভাগীদার মানবতাবােধ অতীত থেকে বর্তমান উপসংহার মুহম্মদ (সা.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

"কে সেই নবীজী (সাঃ)" হলো একটি বই যা মুহাম্মদ (সাঃ), ইসলামের প্রধান নবীর জীবন ও কার্যকালের উপর ভিত্তি করে লেখা। এই বইতে নবী (সাঃ) এর জীবন, অসাধারণ চরিত্র, মর্যাদা, অদম্য আদর্শ, দারিদ্র্য ও অবিচ্ছিন্ন বিশ্বাসের বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এই বইটি পাঠকদের সাথে নবী (সাঃ) এর অদম্য মানবিক গুণগুলি পরিচিত করার জন্য অত্যন্ত উপযোগী হতে পারে। এটি ইসলামী সংস্কৃতি, আদর্শ ও ব্যক্তিত্ব উন্নতির প্রতি আগ্রহী পাঠকদের জন্য অত্যন্ত সুস্বাদু একটি পাঠ্যপুস্তক।

"কুরআন-সুন্নাহর দুআ-সম্ভার" হলো একটি বই যা ইসলামী দুআ বা প্রার্থনা সংগ্রহ করে। এই বইতে কুরআন ও সুন্নাহের ভিত্তিতে প্রিয় দুআগুলির সম্পূর্ণ সংগ্রহ রয়েছে। মুসলিম উপাসকদের এই বই ব্যবহার করে নিরাপদ ও অমুল্য দুআগুলি সংগ্রহ করার সুযোগ পাওয়া যায়। এই সম্ভারটি মুসলিম জীবনের বিভিন্ন অংশে ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন রোজার, নামাজের, সফরের, সংঘর্ষের সময়ে ইত্যাদি।

চারিদিকে অন্যায় ও বাতিলের ছড়াছড়ি। ইসলামকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে অপশক্তি ও মিডিয়া কাজ করে যাচ্ছে। ইসলামের বিকৃতি ও ভুল বিশ্লেষণের মাধ্যমে মানুষের মাঝে ইসলামের প্রতি অনীহা সৃষ্টি করা হয়েছে। সারা দুনিয়ায় ইসলামকে মৌলবাদী ও সন্ত্রাসের ধর্ম হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। সঠিক ইসলাম মানুষের কাছে এখন অপরিচিত। ইসলামের বাণী নিয়ে যখন মানুষের দ্বারে দ্বারে যাই তখন দেখি মানুষের মাঝে ইসলাম নিয়ে সন্দেহ ও দ্বিধা কাজ করে। এই সবকিছুর সমাধান হলাে সঠিক ইসলামকে মানুষের কাছে খুব বেশি প্রচার করা চাই। এই প্রচার করতে যেয়ে মানুষের কাছ থেকে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। এইসব প্রশ্নের উত্তর ও ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতার আলােকে লেখা আমার এই বইয়ের নাম দিয়েছি এই জমানায় ইসলাম।

"রাসূলুল্লাহ সা. এর পত্রাবলী" হলো একটি গবেষণা ও প্রত্যয়নের মাধ্যমে সংগ্রহিত হাদিসের সমগ্রী যা মুহাম্মদ (সা:) এর জীবনে এবং তার কার্যকালে বিভিন্ন বিষয়ে তিনি লোকের কাছে পাঠানো এবং প্রেরণ করা পত্রের সংগ্রহ করা হয়েছে।

এই বইয়ে পাঠকদের জন্য প্রদর্শিত হয় রাসূলুল্লাহ (সা:) এর দূত হিসেবে তার জীবন, আচরণ ও উপদেশের বিভিন্ন দিক। এটি প্রধানতঃ হাদিসের সংগ্রহশৈলী হিসেবে পরিচিত।

"রাসূলুল্লাহ সা. এর পত্রাবলী" এর মাধ্যমে পাঠকদের একটি ব্যাপক ধারণা পাওয়া যায় ইসলামী প্রতিষ্ঠান ও রাসূলুল্লাহ (সা:) এর দূত হিসেবে তার জীবনের গভীরভাবে বুঝা উচিত এবং সে জীবনের অনুষ্ঠান করা।

"রূহের সায়ির বা আত্মার বিচরণ" হলো একটি রহস্যময় ও উল্লেখযোগ্য বই, যেখানে রহস্যবেশী ঘটনার মাঝে আত্মতা ও মানুষের ভূমিকা উপস্থাপন করা হয়। লেখকের কল্পনায় অভিযানে যাওয়া, যার ফলে পাঠকদের একটি অসাধারণ প্রচুর আত্মার ভিত্তিতে মনোভাব মানতে হবে। প্রতিটি পাতা একটি নতুন রহস্যের মাঝে লুকিয়ে আছে, এবং প্রতিটি চরিত্রের বিকাশ ও সম্পর্ক সৃষ্টি করে পাঠকদের কাতর করে দেয়।

হুমায়ূন আহমেদের "আহোকামুন-নিসা" (আহোকামুন-নিসা) হল একটি মনমুগ্ধকর উপন্যাস যা মানব সম্পর্কের জটিলতাগুলিকে গভীরভাবে বর্ণনা করে, বিশেষ করে বাংলাদেশী সমাজে নারীদের উপর স্থাপিত ভূমিকা এবং বিচারের উপর আলোকপাত করে। চরিত্র এবং তাদের আন্তঃসংযুক্ত জীবনের সমৃদ্ধ টেপেস্ট্রির মাধ্যমে, উপন্যাসটি সাংস্কৃতিক প্রত্যাশার মধ্যে প্রেম, বিবাহ, সামাজিক নিয়ম এবং ব্যক্তিগত পরিপূর্ণতার জন্য সংগ্রামের থিমগুলি অন্বেষণ করে। হাস্যরস, সহানুভূতি এবং অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ পর্যবেক্ষণের তার স্বাক্ষরের মিশ্রণে, হুমায়ূন আহমেদ একটি আকর্ষক আখ্যান তৈরি করেছেন যা সমসাময়িক বাংলাদেশের লিঙ্গ গতিশীলতার জটিলতার উপর বিনোদন এবং গভীর প্রতিফলন উভয়ই দেয়।

এই বইটি কেয়ামত সম্পর্কে বর্ণীত, বিচারের দিনটি মুসলমানদের জন্য সৎভাবে জীবনযাপন করার, তাদের বাধ্যবাধকতাগুলি পূরণ করতে এবং তাদের ত্রুটিগুলির জন্য ক্ষমা চাওয়ার জন্য একটি অনুস্মারক, কারণ এটি পার্থিব জীবনের ক্ষণস্থায়ী প্রকৃতি এবং পরকালে ঈশ্বরের কাছে চূড়ান্ত জবাবদিহিতার উপর জোর দেয়।

হজ হল সৌদি আরবের পবিত্র শহর মক্কায় মুসলমানদের পবিত্র তীর্থযাত্রা, যারা শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম তাদের জন্য একটি যাত্রা আবশ্যক। এটি ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটি, যা একতা, সাম্য এবং ভক্তিকে মূর্ত করে। হজ্জের সময়, তীর্থযাত্রীরা কাবা প্রদক্ষিণ, সাফা ও মারওয়ার মধ্যে হাঁটা এবং আরাফাতে একটি দিন চিন্তা করার মতো আচারগুলি সম্পাদন করে। তীর্থযাত্রা আধ্যাত্মিক বৃদ্ধি, সম্প্রদায় সংযোগ, এবং ঈশ্বরের সামনে নম্রতার গভীর অনুভূতিকে উত্সাহিত করে। বিশ্বাসের এই গভীর যাত্রার পূর্ণতাকে চিহ্নিত করে ঈদুল আযহা উদযাপনের মাধ্যমে এটি শেষ হয়।

‘বিশ্বনবি ও তর 4 খলিফা’ ইসলামের আদি চারজন খলিফা বা কালিফা, যাদের নাম ইউমর ইবনে খাত্তাব, উসমান ইবনে আফান, আলী ইবনে আবু তালিব এবং আলীর বিশিষ্ট শিষ্য হাসান ইবনে আলী। এই চারজনের সময়ে ইসলামের প্রথম উদ্ভাবন এবং প্রসার ঘটে। তারা ইসলামের উন্নতি ও প্রসারের জন্য অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন। তাদের শাসনাধীন কালে ইসলাম একটি বৃহত্তর রাষ্ট্র হিসেবে উন্নীত হয়েছিল। তাদের শাসনকালে ইসলামী সামাজিক ও নীতি ব্যবস্থা সংরক্ষিত হয়েছিল, এবং ইসলামি আদর্শ এবং মর্যাদা উল্লম্ভন হয়েছিল। তাদের প্রতি মুসলিমের সম্মান এবং শ্রদ্ধা প্রকাশ করা হয়।

স্বপ্ন-ষড়যন্ত্র-দাসত্ব-দুর্ভিক্ষ-রাজত্ব—কী দারুণ এক সত্য আখ্যান! বাধা-বিপত্তির দেয়াল পেরিয়ে মঞ্জিলে পৌঁছার এই অসাধারণ গল্প কোটি হৃদয়কে উজ্জীবিত করছে শত সহস্র বছর ধরে। হতাশার পাহাড় মাড়িয়ে আশার আলো জ্বালিয়ে দেওয়ার এ গল্প আজকের প্রজন্মকেও স্পর্শ করে খুব। লালসার সমুদ্রে এ যেন পবিত্র একফোঁটা স্বচ্ছ জলবিন্দু! ইউসুফ আলাইহিস সালাম আমাদের বিজয়ী মহানায়ক, বিশ্বাসীদের নকিব। সূরা ইউসুফ আমাদের প্রত্যাশিত জীবনের এক অনন্য রিফ্লেকশন।

আল্লাহ রাব্বল আলামীনের কোরআনের ব্যাখ্যা হল রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর হাদীস। তা সংরক্ষণের জন্যে অনেকগুলো গ্রন্থ রচনা হয়েছে। তার মধ্যে ইমাম বােখারী (র.) এর শ্রেষ্ঠ সংকলন বোখারী শরীফ সহীহ রূপে প্রমাণিত।
ইমাম বোখারী (র.) দীর্ঘ যোল বছর পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে সহীহ সনদের মাধ্যমে হাদীস সমূহ একত্রিত করে মুসলিম বিশ্বকে উপহার দিয়েছেন। ২১২ হিজরী থেকে শুরু করে ২২৮ হিজরীতে এ হাদীস সংকলন শেষ হয়।

এই বইয়ে কুরআন শরীফ এর বঙ্গানুবাদ আছে। যা কুরআন শরীফ বুঝে বুঝে পড়তে সহায়তা করবে।